কেন এই পাতা

পানুর ইচ্ছা, লেখক হইবেন । বাঙালি, লেখক না হইতে পারিলে নমো নমো করিয়া পাতের সংস্থান যদি বা হয় জাত রক্ষা হয় না - যথা আঁটকুড়া কুলীন । পানু বিস্তর পরিশ্রম করিলেন । দিস্তা দিস্তা রচনাবলী, অমনিবাস চিবাইলেন । প্রথমে কাব্য টানিয়াছিল, কারণ রস - রসে পাঁউরুটি ভিজিল না । পানু ঘটা করিয়া কিছুদিন রবীন্দ্রসঙ্গীত লিখিলেন (ভেঙ্গেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতিরম্যায়, আট হাজার বাষট্টি টাকার দরজা, খর্চা কে দ্যায় ! অথবা, কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া, চৌমাথার মোড়ে দিব পেন্টুল খুলিয়া) হাউ হাউ করিয়া লোকে মারিতে আসিল । সমস্ত অবজ্ঞা করিয়া পানু লিখিয়া চলিলেন । যদ্যপি পানুর কলমের তোড়ে কাব্যলক্ষী কোঁ কোঁ, সম্পাদকের দপ্তরে চিঁড়া ভিজিল না । অতঃপর পানুর দুঃখে ব্যাবেজ সায়েব কম্পিউটার আবিষ্কার করিলেন । বাজারে ব্লগ আসিল । পানু ব্লগার হইলেন । এই পাতা পানুর পাতা । যা তা ।

Wednesday, August 3, 2011

ব্র্যাকেটশহর

Mr. Bean said – Don’t beat around the bush, It’s a long night already, come to the point.

Can we truly reach a point?
I’ve looked at points closely and realized that
except the point itself everything else is beside the point.
So what’s the plan?
Where do we go from here?
Where do we find relevance? Be counted?

such is the need for being relevant
even your inhibitions weep in allusions to loneliness
and to think these inchoate poems will
survive their travel through periphery
is
a
joke
i never cracked
but
is always on me

me is a toilet paper
good enough for
an arse and a reference
to an unbiased form of
entombed green memories
--do you remember
-- no I don’t
--it was there
--no it wasn’t

and paradigms of uncertain metaphors shift
to become locale versions of
truth

sweet sweet truth
It’s one wonderful evening
it’s not the time to search for coherence in a pomegranate

wouldn’t you rather pick-up a date, drink martinis and listen to
older melodies—versatile enough to both sweep away
and secure the relevance of being naked
in parts

ব্র্যাকেটশহর
সব্যসাচী সান্যাল

বিরহের পাশে বেজে ওঠা ব্র্যাকেট শহর
পুকুরে পুকুরে ছাঁচ ফেলে তুলতে চাইছ
মাছের আকার
আর মাছ সংক্রান্ত চিন্তা
আদমশুমারির দিনে

বৃষ্টিপাতের জোরাল ফোরকাস্ট
এইসব দিনে আধোঐন্দ্রিক ইলশেগুঁড়িও হয়ে যাক
ওহো ভালো থাক এই উথলে ওঠার বোধ
ভালো থাক বোধের গায়ে যে মৌমাছি
বসেও বসে না
বোধ যে একটা রিলাক্ট্যান্ট ধর্মগ্রন্থ কাকে কে বোঝাবে
উচ্ছে ক্ষেতের ধারে নিকোনো পাদ্রী
আমি ভাবছি ব্র্যাকেট শহরে গুম হয়ে যাওয়া সোফোক্লিস
বিকেলের তল্লাটখবর
একজন খবরী-খোঁচড়
কানে কানে জানতে চাইলেন ব্যাটম্যান ও মিঃ বীনের
মধ্যেকার আসল সম্পর্ক
--
সম্পর্ক
সম্পর্ক একটা কাচের বোতল
যার মধ্যে পরিষ্কার একটা ইকোসিস্টেম
থরে থরে ঘুলিয়ে উঠছে
মিঃ বীনের নাক ছেঁটে ফেলছেন
রবিন অফ শেরউড
রবিনের টুঁটিতে সাঁতরাচ্ছেন
রামমোহন
রামমোহনকে নখে ঝুলিয়ে উড়ে যাচ্ছেন
আরব্য রুক
রুকের গুহায় সন্তর্পণে অন্ধকার
খুঁড়ছেন ব্যাটম্যান
ছড়িয়ে পড়ছে তাঁর নির্ধারিত স্বগতোক্তি
ফিরে আসছে
গোগোলের নাক
মিঃ বীন
--
মিঃ বীন বললেন – life comes a full circle

আমি ভাবছি – A circle is a denominator of my own loneliness
pervading through society and landscape
encompassing but leaving things alone to their own loneliness

ক্ষণবিভাগের আলো
সারাজীবনের আলো
আলোর মধ্যিখানে নির্লিপ্ত পলতে
বাঞ্ছনীয় কাটা ঘুড়ি
ওহো তার নিজস্ব হাওয়া
কাঁপলো প্রদীপ
যত কাঁপা তত বেড়ে ওঠা
তত আলো
স্বাভাবিক বেড়ে উঠছে
আমি ও আমার স্বগতোক্তি
হদ্দ ঘুরিয়ে আনা ডালিমকান্ডে
হে একাকীত্ব হে বেড়ে ওঠা হে আদ্যন্ত ব্র্যাকেটশহর
--
ব্র্যাকেটশহরে
ঘাঘু পর্যটক
আমার শহর আর আমারই দোটানা
মূলত তন্দ্রাবোধ
কাচের বোতলে
ঘুমিয়ে পড়ছে সার্বভৌম শোক
শোকের এককগুলি জায়মান
ঘুরে দাঁড়ানোর পায়ে হাতের চিহ্ন
চিহ্নের শৃঙ্গার-প্রবণতা নিয়ে
তিনশো বছর কাটিয়ে উঠছে যে অটুট দেয়াল
তার আগামীর শর্ত একটি ফাঁকের সম্ভাবনা
ঘাঘু পর্যটক
আমি ত বসন্তের কাছে জানতে চাইবো না
উৎসবের মানে ও সূত্র
হলুদ উড়ে যাচ্ছে যে প্রাণপণ ঘুড়ি
তার কাছে বর্ণতার রাখা আছে ঘটনাপ্রদাহ
মানমন্দিরের দূরবীনে ছোট হচ্ছে আলো
তীব্র হচ্ছে
আমার দোটানার মাঝে
রাখা হচ্ছে ছুরি
আর
শোকের এককগুলি ডাকে
--
সোফোক্লিস বলছিলেন -- এই যে শোকগাথা, দেয়ালগীতি এগুলো সবই সমুদ্রঅশ্বদের জন্য লেখা । খ্রীষ্টপূর্ব 739 এ । সভ্যতা তখন নির্ভরশীল সমুদ্রশস্যের ওপর । সমুদ্রঅশ্বরা কর্ষণ করতো জলতল । ঘুরিযে আনতো পুষ্টি । কার্থেজীয নৌসেনা শুরু করে এক জৈবযুদ্ধ। ওরা এক নতুন প্রজাতির হিংস্র ডায়াটম ছেড়ে দেয় উপকুলে । ডায়াটমগুলি এক অভূতপূর্ব স্নাযুবিষে কাবু করে ফেলতো পুরুষ অশ্বদের ও তাদের সন্তানথলিতে সদ্যজাত অশ্বের মস্তিষ্কে জারি করতো নিজস্ব প্রজনন । সদ্যজাত অশ্বগুলি বিকৃত ও অশ্বমাংসলোভে ক্ষিপ্ত হযে ঊঠতো । বিশদ গবেষণার পর মহামতি আর্কিমিডিস, মোৎজার্ট ও মেহদী হাসান যৌথভাবে আবিষ্কার করেন এই গীতি । এবং শুশুকদের কন্ঠে তা স্থাপিত হয় । কথিত, এই সংগীত ডায়াটমগুলির মধ্যে সৃষ্টি করে পাল্টা উন্মাদনা ও তাদের আত্মহত্যায় বাধ্য করে । যদিও মহর্ষি দেকার্তের মতে ডায়াটম একটি এককোষী algae বিশেষ-- উন্মাদনা ও আত্মহত্যা-জাতীয় কমপ্লেক্স ব্যবহার একমাত্র জটিল প্রাণীদের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ যেমন মানুষ, লেমিং , ভারতীয় হস্তিনী । দেকার্তের মতে এই গীতি আসলে এক তরঙ্গধর্মী উৎসেচক। যা ডায়াটম কোষপ্রাচীরের মিউরামিন অম্ল ও যৌগিক শর্করার শৃঙ্খলকে ভেঙে ফেলে ।
সোফোক্লিস আমাদের এইসব বলছিলেন । নেপথ্যে বাজছিলো আমাদিউস । বাইরে বৃষ্টি হচ্ছিলো । বৃষ্টি একটি চরাচর হয়ে উঠছিলো ।
--
নিপুণ ও ঝানু ব্যাবহারে
সদ্যান্ধ রূপকের মত
ভ্রাম্যমান ব্র্যাকেটশহর
কতভাবে তুমি ভালো থাক
নিরাপত্তার মত পৌনঃপুনিক
মনে করানোর দিনে
সেই সব ঘটিত টকীজের পাশে ক্লান্ত কবরখানা
দ্রোহের বৈপরীতে দ্রোহ
ঝিকিয়ে ওঠা ময়ুর
আলতো ঘুরছে
খুঁটে খাচ্ছে কাকের খাবার
টোটার গন্ধময়
দুপুরের ঝিলে ডেকে উঠছে রিক্সার হুড
এক ফালি বেগম সাহেবা
মনে পড়ানোর দিনে
গঠিত আমলকি
কন্ঠার হাড়ে
জল ঝেড়ে উঠছে ব্র্যাকেটশহর
--
আমার লেখার পাশে
লিখে ফেলা অনুভবগুলো কাঁপছে
হৃদ্যতার মত
নিপাট জংগলে
ছায়াবিষয়ক এইসব কবিতা
খুব বর্ণনামূলক ভাবে ভালো আছি
আমার ভালো থাকার পাশে
লেখাগুলি কাঁপছে
এই এক তথ্যকাহিনী
শাদা ও অন্ধকার ভুবনের ধারে
আমার ঋতুজ্ঞানের অসাড়তা নিয়ে প্রশ্ন কোরো না ব্র্যাকেটশহর
--
ব্র্যাকেট শহরে ছুটছাপ ঘোড়া
ও ঘোড়ার অন্তলীপ
এই দ্রুতির আভাস এই দ্রুতিগন্ধময় আবহাওয়া
ফুটপাথ ফাটিয়ে ফেলছে
আমি কতদিন নিজেকেই ফেলে রেখে
চলে গেছি শ্রেণীবিভাজনে
বেহদ্দ তথ্যশিকারী
হে একদা ডালিম গাছ হে সারাজীবনের প্রত্নবিন্দু
আজ শুধু মেহেদি গাছের বেড়া
তার পত্তা পত্তা
তার বুটা বুটা
--
ওইখানে
তোমার তারের মাঝে
তুমিও নিবিড়
ব্র্যাকেটশহরে

বেহুদা শ্রমণ
নিরলস ছুরির সামনে
উদ্যত হয়ে উঠছে
টুঁটি
হিংস্র হয়ে উঠছে
ঘাত উঠছে

ঘাত নামছে

ওইখানে ইঙ্গিতময়

রাত বারোটার ঘরে থামছে কাঁটা
ছুরি ও রেকাবে নিবিষ্ট হৃদ

হৃদি

চরু ও যতনশীল

একটানা পদ্ধতিময়

রাত্রি বারোটা
--
মিঃ বীন বললেন --
Go easy on these thoughts
as all they lead to is amassing
fear and paranoia
bracketshahar
my innards know – this testimony that
the stone yields to the hammer-
is a conspiracy
the stone yields to its own uncertainty
and the hammer yields to its elemental metaphor
Oh I truly believe everything is alive
including you, me, this poem, the stone,
the hammer
It's just that we don’t own a bulletin board
that floats
--
মিঃ বীন বললেন -- However futile it may be, the humane urge to define anything and everything is imperative, despite the irresolution. This process eventually leads you to accept the futility but not without relevant questions. These questions redefine what you essentially are.
সিপিয়া শহরে তাম্রলিপ্ত ফুল
ব্রোঞ্জের চাকা
তুষার জমার দিনে ভারী ও সন্তুলিত
কুমোরের চাকে অবিকল গ্রহণযোগ্যতা
নিয়ে ভাবছিনা
আমি ভাবি তার অবিরল মোহ ও সংক্রমণ
সংজ্ঞাবিলীন স্থানিকতা
কীভাবে বরফকণা
চাকার ভবিষ্যতে চাকার অতীতে
আর চাকার প্রতীকগুলি
বরফকণার আগে বরফকণার পরে
--
trappings are quite common in
this landscape
routinely evaluated
serene
hollow
yet
brimming with life
trapped
and the trapper never asks for
your ID
It's not the destination
but the framework of a sustainable prose.
avid ears
wet ideas
ambivalent
punctate words that
give shape to a cemetery
lingering in the shadow of
hallowed windows
--
এক প্রকারান্তর লাগে ব্র্যাকেট শহরে
জারি এক অনির্দিষ্ট সীমারেখা
জারি এক জরুরী লঙ্ঘন
তার জরুরী আত্মা
তার জালিম আত্মা
আত্মার জরুরী জালিম
মীমাংসাগুলি অভ্যস্ত হযে উঠছে
মাংসে ঋতুতে স্পৃহায়
ভ্রান্ত ও জরুরী অবস্থায়
রেললাইনের পাশে দড়ি ও সুনির্দিষ্ট ক্ষুর
নিপুণ হয়ে উঠছে
ব্যবহার হয়ে উঠছে
--
তবে আত্মকথার মত বল
বল এক নিকেশসংক্রান্ত
এইখানে প্রভা ও প্রভার সামগ্রী
এইখানে বিভা ও বিভার সামগ্রী
ঐ চলে যাওয়া বিভা ও প্রভার
পরিত্যক্ত সামগ্রীগুলি
সামান্য হযে উঠছে
অনিবার্য হযে উঠছে
এই আমাদের ছোট হাতের চামচ
যার জলের দাগ কোনোদিন ফুরোবে না
--
ব্র্যাকেটশহর

আমি কে
আমি কার পাহাড়িপ্রবোধ

যত আদ্যন্ত
দূরারোপ করি
আমার মুখোস
একজ্যাক্ট আমারই মতন
সহ্য ও বপন করে
অনুভূতি

মিছিলের যে আলো সেই আলো
একাকী মুখের, মুখোসের

শুধু হেঁসেল আলাদা

মুখ ও মুখোসের মধ্য দিয়ে

আনুভূমিক এই চলাচল
আমাকে গেঁথে গেছে
ধীর ও গ্রন্থিময়

রেগুলার নষ্ট নিবেশে
--
উপলব্ধি আসেন জাঁকিয়ে বসেন
অনচ্ছ্ব করে দেন বাতাস
অনুভূতি
আমি ভাবি কবে ঘটনাস্থলের মত
ঋদ্ধ হয়ে উঠবে ঘটনা
ব্র্যাকেটশহর
--
মিঃ বীন বললেন-– All realizations are interpretation of data acquired by your senses. Since, all senses are suspect, realizations attained through them are deemed uncertain, suspect.
বানচাল হয়ে যাওয়া
হেঁসেল গণিকালয়ে
অপরিহার্য ভুল
এই ভুল নির্মাণে লেগেছে
ধারা ও ধারণায়
ধারণাজনিত সমস্ত গঠনে
রোদের পিঠের পাশে
পিঠ পাতা হয়েছে আমার
আমি সেই ফলার নিকটে
কারণ রাখিনি
লক্ষণীয়, পৃথিবীর সমস্ত জখম
ভিন্ন ও দূরপরায়ন
শুধু তার প্রবণতাগুলি
সমূহ গড়ার কাজে লাগে
রোদের পিঠের পাশে
পিঠ পাতা রয়েছে আমার
আর সূর্যোদয়ের পাশে সন্দেহবাতিক এক সূর্যাস্ত উঠছে
--
আমরা বিষন্ন ছিলাম
আমাদের ওপর তৃপ্তির ছায়া পড়েছিল
সাপের খোলসে ভ্রান্ত নেউলের ছায়া
প্রকৃত অসম্ভবের গায়ে তথ্যের ছায়া পড়েছিল
এই এক অসম্পূর্ণ বিভাজিকা
যার গতি ও মতির দ্রুতি
ধরতে অসামর্থ্য চোখ
ফলে সমস্ত মাপে ও নিবিড়ানুপাতে
যেই বিভাজিকা অথর্ববিশেষ
তার ছায়া আমার অভেদে
এক বালুঘড়ির ভিতরে হয়েছিল আমাদের নীরবতা রাখা
আমাদের ছায়াগুলো কথা বলছিল
--
“এই সেই রোমীয় পথ, যার ছায়া পথপার্শ্বে পড়ে, কর্ষণ করে অটবীর মূল, অতসীর ঝুঁটি ও চকিতে ভ্রাম্যমান হয় । এই সেই ছায়া যা আজও মূল্যবান” -- রবি ঠাকুর এই গান বেঁধেছিলেন ১৯২২ খ্রীস্টাব্দে । সুর ; মিশ্র ভূপালি,পর্যায়; বিবিধ (সূত্রঃ মিতবিতান, পৃঃ ৩২৬)। জনশ্রুতি, এই গান আদতে লেখেন বাবু কমল চক্রবর্তী ২০০৩ খ্রীস্টাব্দে এবং দূরদর্শী রবি ঠাকুর ১৯২২-তে বসে এই গান হড়প/আত্মসাৎ করেন । ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এই ছায়ার জরীপকর্তা নিয়োগ করেন জ্যঁ লুক গোদার-কে । এই নিরন্তর হিংস্র ছায়ার একক নিয়ে ১৫৩৩ খ্রীস্টাব্দে গোদার সাহেব নির্মাণ করেন এক অবিস্মরণীয় তথ্যচিত্র “Shadow building : A whispering art” যা পৃথিবীর সর্বপ্রথম ক্যালাইডোস্কোপ ।
গতকাল আমার দেখা হয়েছিল ছায়াটির সাথে ক্যামেরার দোকানে । ছায়াটির পরণে ছিল তরুণ বর্ষাতি । গতকাল পৃথিবীর কোন কোনায় বৃষ্টিপাত হয়নি – যদিও রেডিয়োতে অশনিসংকেত হয়েছিল ।
--
This city
will enable you to write
these green faces
percolating light through
green eyes
silent green words
leaching down
nourishing
dead plants
হে গাঢ় ও পেডান্টিক চেতনাগুচ্ছ
আমি খুব সাবলীল নই
যদিও আমার অভ্যাসগুলি সাবলীল
আমার নকশার ধারে
আলোর পিস্টন
ঘটনাবিহীন
খুব স্বাভাবিক ভাবে ভেবে উঠি
হে মানডেনিটি হে আমার প্রকৃত সুস্থতা
--
And the decanter and the decanter's metaphor and its vulneralibility and its innerself sloshing at the hand's approach and the hand, its guarded manicure and the featureless hesitation travelling from the hand to the decanter and the sloshing innerself succumbing to the hand's lonliness and its nowheredom and the etymology of the inner sloshing and its despotic truewhereness and the mouth’s gullibility and…
--
Damn it Mr. Bean, It was never my ambition to write a memorable line, I just wanted to write a memorable pause.
মিঃ বীন বললেন--
It’s alright to feel cheated as this is the only emotion that truly is existential in principle. By the way, did you know that “morality” is a byproduct of the sense of being cheated.
আমি সেভাবে ভাবিনা শুদ্ধতা
আমি এক আনুগত্য জানি
যার অভ্যন্তর যৌগিক ও নিরন্তর
ফাটিয়ে ফেলছে মৌলিকতার দাবী ও আকর্ষণ
হে ঐক্যজানু হে জানুগত পার্থিব নতমানসতা
আমি একমাত্র অনুগত আমার ধড়ের ক্ষণিক স্থানিক জৈবিক আড়ষ্টতার
--
Yet you float your elemental belongingness in unknown water, yet you acquire newer fears, yet you go searching for avoidable traps, yet you learn to love the arena where you have tasted your gore, bile, soliloquy, pride, helplessness, your continuum … time and again…yet time and yet again…
মিঃ বীন বললেন –Epigenetic modifications are heritable changes that take place without altering the genetic sequence – your habits/surroundings may switch off/ on genes by just methylating or demethylating them...
and my fears now know-- I thought, so I became... yet time and yet again...
Oh how my fears inherit their fears...
--
It hurts ! This petulance
Mr. bean repeats – wisdom is the art of unlearning the obvious…
Fucked up, I am so fucked up…
He says: abandon this drama, theatrics
Come on !
How the fuck do I unlearn my nourishments
my soul
That undulates on a fulcrum of
Non & Yon
bugger you and bugger all, Mr. Bean
--
Mr. Bean said-- Ignorance is the strongest force, beware.
Am I merely the interpretation of my own undiscovered coordinates
An imperfection conjoins the values of this sublingual weather
My only regret is that I am forged to remember
Oh I figured out—to forget is to attain freedom in its truest
Let me appreciate a bronze-flower a flesh-flower
and their muted decorum
striving to bury
the immediate sense of necessity
Interpreting me through my follies
Interpreting me through their follies
--
রিপুযন্ত্রের আঁচে ব্র্যাকেটশহর
খাক হয়ে যাচ্ছে
ভাবতে চেষ্টা করছি
সে ভাবে তো অরাজনৈতিক নই
সমগ্র বাজারের আলো ও বাতাসের রাজনীতি নিয়ে
লিঙ্গের রাজনীতি নিয়ে আমি যথেষ্ট সচেতন

এও ভাবছি আমার বাজার আমার আলোবাতাস
আমার লিঙ্গ কী সব্য-সচেতন ?
মিঃ বীন বললেন- politics is an organic interlude to an imposition
of
structure

mind you, although the “imposition” inevitably looks for a stability,
the structure may turn out different -- decisive or dynamic

আমি এক অরূপ ধবংসস্তূপের কথা জানি
জানি তার রিপুর বহর
এক সুরেলা রেখার মধ্য দিয়ে যার
টান শহরের সমস্ত আয়নায়
ঢুকে গেছে
--
these streets you will walk again

Mr. bean said-- seasons change
so do
street signs

a teardrop on a copper jacket
a teardrop on a copperhead

once everything had a season
now a season has it all

প্রতিটি ঋতুর নিজস্ব রয়েছে
হিরন্ময় গান্ডুঘর
উদুম গাব্বুরীতি
পরিমার্জিত বাসনালয়
ও টোটাল গরিমা
আমি সেই সব বাসনার কথা শুনেছি
যাঁদের গদ্যরূপ অলংকৃত
প্রগাঢ় উপমার জন্মস্থল
যেমন আকাশের কথা

আকাশের সমস্ত গাছেদের বাদ দিয়ে
--
আমার প্রজ্ঞার অবয়ব আমার মতন নয়
আমার আত্মার অবয়ব আমার মতন নয়
আমি আত্মাহীন ভাবতে পারি না
কোন কবিতার কথা
আমার কবিতা আমার মতন নয়
আমি নিজস্ব দেখি স্বগতোক্তির আত্মাদের
আত্মসাৎ করি
তাদের কারোরই অবয়ব আমার মতন নয়
ব্র্যাকেটশহর
আমার অনুপস্থিতি একদিন আমাকে খুঁজে বার করবে

My absence will hunt me out

My absence will hunt me down
--
হে জাগতিক প্রার্থনাগার, আমার চরিত্র চায়-- আমি যেন সেরা ছুরি হই, প্রকৃত খঞ্জর ।
সেরা খুন । সেরা ব্যবচ্ছেদ ।

--
I will walk these streets again

আমি জানি এই সমস্ত রাস্তার ভবিষ্য
আমার মধ্য দিয়ে হেঁটে গেছে
সমগ্র ফুলজলবায়ু সমেত
ঘেন্না ও আন্দোলন সমেত
হেতু ও জঞ্জাল সমেত

এক তাম্র সর্প ও তার সোনার তারের মত
হিলহিলে ধর্ম
--
সে ভাবে ধর্ম জানি না
আমি খুব আন্তরিক জানি
প্রশ্ন ও প্রশ্নের বাহার
চারুলিথিক বারান্দায় যার গন্ধ ও গঁদ
তরঙ্গিত হয়

এই এক পৃথিবী ফলছে মাদারের ডালে
যাকে কমলার মত বলে চিনি
যদিও তার রস তন্তু ও গন্ধ

উপমায় রাখা হয়নি
--
Eventually it all boils down to comprehension
even if you spell it all
it bothers at spots
marooned and wise
memories trying to decrypt their memories
I have spilled enough to know
no memory is worth courting, hanging
out with -- in a backyard sun
and then
there are memories that are
felled futures

a tea-cup that never went back to China
--
Bracket shahar, ignorant as I am, it took me 37 years to realize, that you actually need an appropriate language of thought. And now I am dumbstruck by its implications, considering the empty graveyards where a language blossoms, its coherent fences, colors, strictures, variable degrees of freedoms….
--
The veritable fences and their
rogue signifiers
colors lapping colors
sounds chastising sounds
obdurate values hardly recognizable in
lengthy satin suits, funny hats
it’s a fair basically
an all night affair
carriages and their defined horses
rein
car
nation

everything is a necessity down here
even this perverse deployment of inevitability
--
ব্র্যাকেট শহরে আজকের পাঠে পিয়ানো কুমার । এই স্মিত ও মন্থর সুরা-দ্বীপ । আমাদের প্রশ্ন মন্থন করে কবিতা । ঘনবনজ থেকে সুনামির বহু বছর যা নিয়ে চতুরঙ্গের মৌ ও আকৃতিতে পাওয়া মৌচাক । যে কোন স্বাধীনের মত আটকে পড়তে চাইনা পিয়ানো কুমারের মৃদু অথচ সুক্ষ ও দূরভাষী কবিতা স্টাইলে । কেবল তৃপ্ত হতে চাই নতজানু । সন্ধ্যার কার্নিশ থেকে মা সীগাল ঠেলে দেয় বাচ্চা সীগালকে –এই তার নিজস্ব উড়ান ও সাকুল্য
--
উড়ান ও উড়ানের প্রত্ননিদর্শন
যেটুকু ফাঁকের মধ্যে আলো ছায়া
আর হলুদ জাফরি
স্পর্শ ওড়ে, ভাসে, ভেসে চলে যায়
স্পর্শের রেশগুলি ধীর ও অলস
আমি খুব ভেবে উঠবো না
যে ভাবে তোমার ভালো থাকা যত্নের পাশে
ঘেমো রোদ
তরুনাভ শীত
অনর্গল প্রশ্নচিহ্নের ধারে
তবুও অপার

আমি অপার হয়ে
বসে থাকি ।

হে বিশাল বসে থাকা
তুমি তো চাঞ্চল্য, যার ধারে শহরের আলো পণ্যতা বেশ্যাঘর
তোমার ভালোর পাশে আমার ভালোর ঢল
রোদের থেকেও পরিতৃপ্ত
আমি যার স্নায়ুসমারোহ
তার ধড় উড়ে গেছে
মাধ্যাকর্ষণে

আমি যাকে নিয়ে বসে আছি
তার অস্তিত্ব পাতায় পাথারে
নিবিড় জন্মদিনে
অস্বীকার্য হল

একটা অস্বীকার আমার নিজের
নিজেকে নিয়েও
এই ভ্রাম্যমান অস্তিত্বহীনতা
এই কারুগত নিজনির্জন

আমি তো তোমার কথা ভেবে উঠবো না
তুমি এক স্বাভাবিক সীমারেখা
যার ধারে গুটিয়েছে নদী
ধারা ও বাহিকতা
এই দুই
এককবিহীনে
জলকণাকেন্দ্রিক ভাবি

ভর ও তরঙ্গ
তরঙ্গ ও গতি
ভরগতি গতিভর
ভাব

তরঙ্গ
গতি ও ভাব
ভাবগতি
ভাবতরঙ্গ

আমি যার জাগরণ ভাবি
আমি ভাবি তার ঘুমঘোর
রাত বারোটায়
কফি খেতে খেতে লক্ষ করি
সকাল বেলার কাপে
ক্রম ও অসমান অনুভব
থিতিয়ে পড়ছে ঘুলিয়ে উঠছে
একটি ডিসেম্বর
যা কিনা পাখিরালয়ের

এই আমার না লেখার একান্ততা
যার গায়ে তোমার ছেনি ও বাটালি
ঘুরে পড়ে

ভাবো এই প্রকৃত বঞ্জর
মাঠ
শস্য নয়

এক নিবিড় ফলনাভাস

আমার ভাবের ফালে
তোমার ভাবের প্রতিরোধ
ঝিকিয়ে উঠছে

--
Beyond the closed door
you will find
a premonition of this door
breached

although a door is free from usual constraints
a room is not
so is reality

I have decided to cut reality some slack

Just can’t bear this moaning undercurrent
Sawing
ceaseless

I would pass through the winter
And winter would pass through me

It’s a deal
Where everybody wins
--

শীতে যে ঘনত্ব দখল করেছি
আনুপূর্বিক
সেই এক মারাত্মক ভালো
আমাকে জখম করে গেছে

স্তুতি ও স্তব
যাপন ও ক্ষরণের যে সমস্ত সোসিওনমিক
প্রান্তিকতার
দুয়োরে দোরে
মাইঝরেতে ধরনা ধরণী
দ্বিধা ও দুবিধা

(আমি কিছু প্রান্তিক জিরাফের সম্পর্কে শুনেছি । এই সব জিরাফেরা প্রত্যেক বছর মাঘী পূর্ণিমার দিন উপবাস যাপন করেন, সারাদিন মাটি খোড়েন ও চাঁদ উঠলে আঠেরো হাত গর্তে নেমে ঘাসে মুখ দেন । সি এন এনে ২০১১ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি এই প্রতিবেদন দেখা যায় । নতুন প্রজন্মের জিরাফেরা, বিশেষত ডায়াস্পোরিক জিরাফেরা একে বৈপ্লবিক আক্ষা দিয়েছেন । তাঁদের মুখপত্র জানিয়েছেন, এই নতুনের আহ্বান তারা স্বীকার করেন ও আশা করেন পৃথিবীর সমস্ত জিরাফ এই বিপ্লবে যোগ দেবেন ।)

তো, সেই এক মারাত্মক ভালো
আমাকে রুমাল করে গেছে

ব্র্যাকেটশহরে মহিম শিমুলাভাস

আগত হে

মেনীমুখো বসন্তপর্যায়

--
সৌর মন্ডল বললেন – একটা বিড়ি দিন –আমি দেখছি তাঁর গলার ওপর খেলা করছে রজন ও বেহালার তার । সৌর মন্ডল বললেন -- আর ভালো লাগে না, পোঁদে পোঁদে অপার্থিব লগ্নীকরণ ও জ্বালা । জ্বালা মোশাই ! আপনাদের সামুদায়িক রেশন কার্ডের ছাল ঘুনসি ভেদ করে আমার আনুমানিক পিত্তাশয়ে ঢুকে গেছে । পাথর মোশাই পাথর । ঘুঘনি খেয়েছেন কী পাউরুটি হয়েছেন । তারপর আপনার ঘুঘনি আপনার পাউরুটি ক্যোঁৎ ক্যোঁৎ করে কণ্বমুনির ছাগলের পেটে, শালো, ছাগলের পেটে ব্যাথা বোলে কথা । শকুন্তলা মারাবেন না বলে দিচ্ছি । অভিজ্ঞান যত খুশী দাগান পোঁদে, কিডনিতে, রাজা তো হবেন না রাজা আপনাকে চেখে চাউমিন করে দেবে আর পেচ্ছাপ মোশাই পেচ্ছাপই, চাহে সে পেচ্ছাপ গোলাপজল খেয়েই হোক আর কাতলার পেটে বুড়বুড়ি মেরেই হোক । দেখবেন এর পর বিরহী যক্ষিণী কেমন মেঘদূতম দিয়ে চুরোট ধরায় । শালোর কবিতার শখ ! দিন মোশাই একখানা বিড়ি ।
(সূত্রঃ খান্ডবদাহন, বনপর্ব ; সম্পূর্ণ মহাভারত বাই ডঃ পঞ্চানন হালদার, এম ফিল, ডি লিট, আলাস্কা বিশ্ববিদ্যালয়)
--
ব্র্যাকেটশহর
আমি ভাবি সমস্ত ছায়াই
পরিখাসক্ত
চারতলা থেকে যার ঝাঁপ
ফ্রেমবন্দী হয়
বাঘ ডাকে নয়ানজুলিতে
বাঘ ডেকে ওঠে বাথরুমে
সে ডাকের ছায়াগুলি
সমস্ত সৌরমন্ডলের
দর্পণপ্রসূত
বাঘ ডেকে ওঠে আর
নির্বিকার বিড়িখানি জঘনে জঘনে

জ্বলে
নেভে
জ্বলে
--
তথাগত বললেন -- যে কোন বস্তুই একটি ঘণ ও আকরিক গুণ । এই গুণ রোপণ করো ধনুকে ও বন্দুকের ব্রীচে । এই গুণগান থেকে তীব্র ছুটে যাওয়া ভাব, যার গতি সেকেন্ডে মিনিমাম ৩৪৪ মিটার সেই হলো প্রকৃত শব্দভেদী । যা অর্থভেদেও সক্ষম ।
এই হলো বস্তুবাদের গোড়ার কথা ।
আমি বলতে পারিনি-- হে তথাগত, প্রভাবিত হওয়ার জন্য যে অন্তর্জাত নৈপুণ্য লাগে, আমি তা হারিয়ে ফেলেছি
সঙ্ঘবদ্ধ জলে
জলদলে
রাত্রি তিনটের পরে এগোতে রিফিউজ করেছে যে ঘড়িগুলি, সেই সব ঘড়ি আমার আত্মীয় ছিল । তারা বায়ু, সূর্য, বালু, ফুল ও জলের মত গতি ও দিশাশীল ছিল না ।
আমি যা বলতে পারি নি-- সেই সবই ভাববাদের গোড়ার কথা ।

যে কোন সঙ্ঘবদ্ধ জলে, জলদলে, জলকণাগুলি নিজস্ব মৌলতাহীন । জলকণার স্বভাবজ যে জল্কনা – তার ওপর টুকটাক ওড়ে খেলুড়ে ফড়িং । সেই ফড়িং জলাশয়ের ওপর চতুর ও নিবিষ্ট হয়, প্রজনন হেতু ।
জলাশয়ের অ্যাংগল থেকে এই কথা অদ্বৈতবাদের গোড়ার ।

দ্বৈতবাদ নিষিদ্ধ ব্র্যাকেটশহরে ।
--
গাঢ় হয়ে উঠছে বৃষ্টি
অভ্যস্থ হয়ে উঠছে
ব্যর্থ হয়ে উঠছে

এ সমস্তই এক অসমাপ্ত বিছানার কথা
যে জানে গুছিয়ে তোলার মত হাত নেই
বৃষ্টির দিনে দরজায় অভ্রান্ত খটখট নেই
হস্তান্তর বলে কিছু নেই
আস্তিন আর তুরুপ এই সবই পলায়নবাদীদের নিজস্ব স্বান্তনা

দস্তানা কড়ায় ঝুলিয়ে
আঙ্গুলেরা ভিজতে গিয়েছে
--
মিঃ বীন বললেন –Can you give shape to an idea unless it’s dead ?
চকিত অতিক্রমী আলো
সেই আলো তোমাকে দেখেনি ভালো করে
তোমার কাছের ধীর ও লেপ্টে থাকা আলো
সেই বিপজ্জনক
ছায়া হাতে স্যাডিস্ট ভাস্কর হয়ে ওঠে
উদ্দেশ্যমূলক ভাবে ঘাম গড়তে ভুলে যায়

এইসব কথা ডাঙার বিপক্ষে

ঢিল পড়া পুকুরের জলে ওঁত পেতে থাকেন পিকাসো
গতকাল
তাঁর সাথে কথা হয়েছিল
ধারণা নিয়ে
ধারণাপূর্ব অনুভূতি নিয়ে
লালাগ্রন্থি নিয়ে
যা তাজা রুটি বা বর্ষার আস্তাকুড়
যে কোন তীব্র গন্ধে প্রবাহিত হয়
--
আমার প্রকাশভঙ্গীর মধ্য দিয়ে ঘরঘর করে যাচ্ছে
লম্বা মালগাড়ি
মালগাড়ির মধ্যে ভেসে যাচ্ছে তামাক ও কমলালেবুর নির্যাস
পরিত্যক্ত ছাউনিগুলো মাতাল হয়ে উঠছে
ধীর ও বিস্মিত প্রকাশ হয়ে উঠছে

এও এক অন্তর্বর্তী বারান্দার কথা
যে প্ররোচনা দেয় চলনসই বৃক্ষদের
বলে --এইবার চীয়ারবিথীকা হয়ে ওঠো
অনুপম পমপম
প্রার্থনা ও কুঠার ছাপিয়ে উঠছে কুকারের সিটী
হিংস্র হয়ে উঠছে কুমড়ো সেদ্ধ, মান কচু, উচ্ছে সেদ্ধ
--
মালগাড়ি ও রান্নাঘরের পর আবার
বৃষ্টিতে ফিরে আসি
এখন বৃষ্টি নেই
রোদ নেই
ভেজবার প্রশ্ন নেই
শুকিয়ে ওঠার প্রয়োজন নেই
যা নেই তাই চিহ্নক
চিহ্নিত বস্তুসমূহে
যার চওড়াবরণ বোঝা যায়
--
এ সমস্তই এক অসমাপ্ত কাচের জানলার কথা
যিনি তাঁর সমূদয় নিয়ে বিছানা হওয়ার
কথা ভাবেন ও ঘষটে ঘষটে
নিজেকে অনচ্ছ করে তোলেন
চিহ্নগুলি মাথা গলিয়ে দিচ্ছে অস্তিত্বে
তাদের পিঠের কাচ ডুকরে উঠছে
--
শব্দ স্পর্শ করে লেখা ভরা যোনি
স্পর্শের ঘরে ঢোকে সাপ
সাপের মর্মে থাকে “অতঃপর” ধ্বনি
ধবনির অন্তরালে ......
ব্র্যাকেটশহর – এই এক ভাস্বর মদ
যার নেশা পাথর-কুঁদিয়ে হয়ে ওঠে
আগলায়, ঠোকরায়
লিরিকের গলিতে বিশ্বাস বর্জন করে
সর্বাঙ্গ কড়া নাড়ে
অভিব্যাক্তি ছাড়াই
ঢুকে যায়
নিরীক্ষায়
দাঁতে
প্রমায়
কোন কিছুই আর পড়ে থাকে না
তবু “অতঃপর” উপচিয়ে ওঠে
এরপরও প্রয়োজন হয়
প্রামান্য পথ,
কুয়াশা ও
সেবাসদনের মত সায়া
দু’খুঁটির মাঝে ঝুল খাওয়া
মৌসুমির হেতু
--
জলবায়ু আসে,
সেই আলগা বলয় যার জরায়ুর ছায়া
গাছ ও দালানে
বিতরিত সমপরিমানে
এসেছ, সেই
কবে থেকে অনুষঙ্গের ভেতরে বসে আছ
খেয়াল থাকে না
যেন খেয়ালের চেয়ে আর কোন কোথা ত্রিভুবন
যন্ত্রনাভোগ করতে ভুলে যাচ্ছে
গলে যাওয়া ফেরিওলার

একান্ত ঝাঁকা হয়ে উঠছে
--
তারপর শুধুই নির্মাণ হয়ে থেকে যায় দোতলার প্রেরণা আর বিলম্বিত ফল বসন্তে ঝরে । আমার সমস্ত অনুমান, পদ্ধতি, অজৈব টেক্সচার উশৃঙ্খল হয়ে ওঠে । কোথাও সাঁতারপটু ভাষার শরীরে ঘাই মারে ডুবন্ত ভাষা ।
ফলের ভেতর স্তিমিত হয়ে আছে খুলে দেখানোর বীজ
বীজের ভেতর নস্ত্য এপ্রন
সতর্ক হয়ে ওঠা গোধূলি ও নিয়মিত
সাড়ে নটার পুল পারাপার
এই আমার অবিকল ভাষা-- যে ভাষায় আর্ট ও ইন্ডাস্ট্রি দু’ই শিল্প । দীর্ঘাকায় হয়ে ওঠে খনিজ বেগুন, বোঁটা ও সংলগ্ন কাঁটা, বিজন হয়ে ওঠে । পরিমাপগ্রস্ত হয়ে ওঠে ।
আমার কাল্পনিক হেতুর পাটায় নির্লিপ্ত হয়ে ওঠে দড়ি ও ওলন, অন্ধ কর্নি । ব্র্যাকেটশহর আমি ঠিক কোথায় গাঁথব এই নতি, নান্দনিক দোলনের আভা ! কোন শান্ত কঙ্ক্রীটে ধীর ও অনিবার্য হয়ে উঠবে সমস্ত আকস্মিকতার মূল্যবোধ, আমার হেরে যাওয়ার সূচনা ।
--
ব্র্যাকেটশহরে
তামাশাপন্থী বাঘ আর তাঁর
পেডান্টিক নড়ন
বিশ্বাস ভাঙতে ভাঙতে পাথর
নিজেই হয়ে ওঠে বেলে ও হলুদ
সুক্ষ রন্ধ্রগুলো ভরে ওঠে কেতাবী গর্জনে
হলুদের পাশে বিস্মিত হয়ে আছে
বাকী যা হলুদ
বসেছে হলুদ বাঘ হলুদ খোঁপায়

আমার চোখের পাতা নড়ছে না
--
ভাঙা আয়নায় শোধন সামগ্রী
চুমুর বিরোধাভাস
সেও এক গলি
যেখানে দমকল ঢোকে না
ফল মার্কেটের ভোঁতা হাওয়া
গাঁদাফুলও কাম্য কাম্য মনে হয়

এসময় বসময়
বসন্ত ধুঁয়াধার লাগে
রাত তিনটেয় ধড়ফড় করে উঠি,
এক বাঞ্চোত কোকিল আর এক
পিউকাহা
প্রেম ঢাউস হয়ে ওঠে
গুঙিয়ে ওঠে সিরাপগ্রন্থি

ওকে খানিকটা মন্দ করে দে মৃদু করে দে
--
লেখার আশ্বাসে লেখা পংক্তি
ভোজে ও পার্বণে
ভাবি— এক কোনদিন ইঁদুরকলের কথা
যে ইঁদুরের থেকে বিচ্যুত হয়ে আছে
অভাবে কাতর হয়ে আছে
অর্ধমনস্ক তার রুটি ও পরিক্রমা

ব্যাখ্যাতীত
বসে থাকে মতির আড়ালে
একটু একটু মাথা বাড়িয়ে
ফাঁদকে প্রলুব্ধ করে
তার বাঁচনভঙ্গী
অভাব ঢাকার মত পর্যাপ্ত প্রভাব
--
পড়ে পাওয়া শান্ততা
অবিকল হয়ে আছে এক হপ্তা
এসময় আমি ক্ষমাকেও ক্ষমা করে দিতে
ইতস্তত করবো না
এমন আপ্রাণ কথা বল
যেন নির্জনতাও খাপ
খেয়ে যায়
সবটুকু
সবর্ণ দুধ
দুধের মৌলগুলি শাদা ও উন্মাদ হয়ে ওঠে
আমার মতই সুস্থ ও অবিচল হয়ে ওঠে

অনবরতে পাওয়া সুস্থতা
অবিকল হয়ে আছে এক হপ্তা
এসময় আমি ঘুণপোকাদেরও খোখলা করে দিতে
ইতস্তত করবো না
--
এরপর দৃশ্য বন্ধ করে
ঢুকে পড়ি পাতার ভেতর
রিপু বেয়ে আন্দাজ ওঠে
দেখার ভেতর সেভাবে থাকার কথা ছিলো না
চেনার মত শুকনো স্বল্পতা
ঘুরে বসাবার মত কোল
খুব দূরে চলে গেছে যাওয়া
যাওয়ার হাত ধরে পরিষ্কার চলে গেছে মন
ভাবনার চোখে অন্য কে আর তেমন ভাব
কুলিয়ে ওঠার মত নুন
--
নিজের নুনের কাছে ফিরে আসি
ঘাড় গুঁজে বসে আছে দিশা ও বিদিশা
খুব রাত্রি হয়
ঝিম ধ’রে গোটানো কপাটে
আঙ্গুল থেকে ছাড়িয়ে আনি জড়তা
শাদা প্লেটে রাখি
মূল্যবান করি
ভোর হয়
আলো ছপছপ ক’রে ঢোকে আমার প্রতিবিম্ব
তার প্রকাশ ভঙ্গিমা
ভাবি কোথায় লেগেছে অসামান্য আলস্যঋতু
যাবতীয় মৌল, মৌলের অকারণগুলি
ফিরে এল
তবু মায়াটি এল না
দু’একটা দেখার মধ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকে
দু’একটা শোনার ভেতর চলে যাওয়ার শব্দ
প্রতিধবনির মধ্যে ঢুকে যাই
বেজে উঠি ফাঁকা মানুষের নিরালম্ব স্পৃহা
‍‍‍--
দেখি
ঘোরের আড়ালে রেখে দিচ্ছ ঘড়ি
আর বলে উঠছ রাত বারোটার আগে
ফাটিয়ে বেরোতে পারবে না
রাস্তা
অন্যমনস্ক
তৃতীয় শুঁয়োপোকাটি
এই সময় সতর্কতা নিয়ে খেলা করে
আলগোছে কিঙ্কন বাজে
পাতার ভেতর বানচাল হয়ে ওঠে প্রকৃতি

এ সমস্তই এক ভুল প্রতীকের আত্মসমালোচনা
যে জানে ভাষার কোন যথার্থতা নেই
বারোটার পরে কোন একটা নেই
--
এরপর মানদণ্ড
ঢুকে যায় মানভঞ্জনে
কার চোখের ভেতর দিয়ে দেখছো হে চাঁদু, কার পরিকল্পনা তোমার মাথার ভেতর প্ল্যান হয়ে আছে ? বাংলায় লিখছি বলেই মাথা কিনে নিয়েছ না-কী ? বাংলায় জন্মেছি বলেই আধো আধো হাতে নামিয়ে রাখতে হবে ব্রীড়াশীল সন্ধ্যাপ্রদীপ ? না-কী মলে, সিনেমাভান্ডারে, বার্গারবিপণীতে খোলাবাজারনীতির অংশ হয়ে গিলতে হবে অভ্যন্তরীন সামন্তবাদগ্রস্ত ডাঁটাচচ্চড়ি, আইরিশ কফি ? যেমন আমার পিতৃপুরুষ ধারাগিরিতে দুদিনের স্বাস্থ্যোদ্ধারে গিয়ে সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন গিরিমল্লিকা, বাগান বানান, আর লোকাল চোখেরা সেই সব বাগানের বংশজ দারোয়ান হয়ে, গিরিধারী মিশির হয়ে ও বাঁশের ডান্ডা হয়ে রয়ে যায় । বাংলায় লিখছি বলেই আন্টির চুলে ধামাভরা দিশা ও বিদিশা, আর বালের নিজস্ব নান্দনিকতাকে স্ল্যাং বলে বাল্টি বালটি জলে ধুয়ে ফেলতে হবে খাতা ?
--
Such are tangible alternatives
of reality
A footbridge hibernating
among detonations
distorted spaces among continuum of confusion
scared shitless of their own images
portrayed in tireless museums
hugging themselves

And here you are
Worried about your forgotten medication
---
এমন নিবিড় ভাবো যেন সমস্ত লক্ষ্যই
স্থির হযে আছে সীমিত ভেদের
দিকে পিঠ ফিরে যেন
হেলদোল বলে কিছু নেই

যেন কোথাও কিছুই আর ঘটবে না
আমাদের সমস্যাগুলো নড়াচড়ার জায়গা
পাবে পুষ্ট হবে রপ্ত হয়ে
উঠবে গানে নাচে ছবিআঁকার খাতায়
এমনকি এই লেখাগুলোকে কবিতা বলতে
ইতস্তত করবেন প্রাসঙ্গিক কবিরা
এই যে স্কোয়্যার পাস নিজের সঙ্গে
এটাকে তোতলামি ভাবা অস্বাভাবিক নয়
এমনকি মননের লিঙ্গহীনতাকে
কব্জিকেন্দ্রিক মনে হতেই পারে
মীমাংসার কাছে ঋণী থাকবে না
এমন পর্দা কোন চানঘরে
এর পরে রোদ ভেজে ব্র্যাকেটশহরে

তারতম্যে ঝুল খায় বেগুনি জাঙিয়া
--
অর্থের বিনিমযে সমস্ত বিকৃতি সয়ে নেবে
তবেই না ভাষা
এমন কী স্ত্রীরোগ, এনিমা
লভ্য ও বিতরণীয় নিরাময়
যেমন প্রামাণ্য গর্তগুলো রাস্তা
ঝাকাতে থাকলে
দু একটা অনুসরণযোগ্য উঠে আসে পথ‌
যে পথগুলো রোজ সম্পর্কের মধ্যে
নেমে যায়
উৎকণ্ঠার মধ্যে
নির্দিষ্ট কোন বিষযে পৌঁছে দেয়ার মত‌
আর কোন শব্দ পড়ে থাকে না
‍‍--
এরপর তুমিও অপারগ
হাসিমুখে খুলে দেখাবে অন্ত:সার
অস্বীকার পর্যন্ত দৌড়ে যাবে
হাসপাতালের আকাশও আজ নির্মল‌
যেন স্বচ্ছতার মধ্যে অনুভবগুলো
কলসপত্রী হয়ে আছে
খাপ পেতে আছে
যেন আকার বলতে কিছু নেই
নিরাকার বলে কেউ নেই
শুধু গ্রন্থি থেকে স্নায়ু পর্যন্ত এক চলাচল‌
চলাচলের ওপর
থেকে থেকে
প্রকাশ উড়ছে
‍‍--
এখন
অপেক্ষা নিয়ে ভাবতে পার‌
সীমাবদ্ধতা নিয়ে ভাবার দরকার নেই
সে নিজেই নিজের তদারকিতে সক্ষম‌
যেমন লিঙ্গের কাঠামোর ভেতর‌
নমনীয় হয়ে থাকে ধাতু
ওঠে
নামে
ভালবাসায় পারঙ্গম হয়ে ওঠে
নির্ধারিত যদি পাই কোনো বা একটি দিন‌
সেও যেন প্রগলভ হয়
জিভে সাপটে নেয় কাঁটাগাছ‌
আর মূকাভিনয় ভরে দেয়
কাঁটার অমনোযোগে
সন্দেহ নিয়ে ভাবতে পার‌
তার নবীকরণ‌ নিয়ে
দূরে বসে লক্ষ্য করতে পার‌
কী ভাবে চলচ্ছক্তি হারাচ্ছে ভাষা
হাঁটু মুড়ে
শিহরণ কামড়ে ধরছে
--
ফুল শেষ হলে তবেই শিমুলে পাতা
সংশ্লিষ্ট সালোক
এত ঘন এত সন্নিবিষ্ট
কোন আবেশ বিশ্বাস করতে পারছে না
“আবেশ” একটা শব্দ মাত্র

সমস্ত জড়তা নিয়ে আছড়ে উঠছে
কাঁপবে না
কে এমন প্রামাণ্য ভুবন
কে এমন লোহার লৌহ

দুঃখ হয়
ল্যাংড়া চড়াই ছাড়া
কোন পাখিই আর হার্দিক হবে না
ভাল লাগে
ডানার চেয়েও এই যে প্রবল
ঠোঁটের মাকড়

স্বাভাবিক প্রেরণাগুলোও আজ ক্ষমার অযোগ্য

হয়ে ওঠার গায়ে
ধাপ দু’এক মাত্র সিঁড়ি

ভাল লাগে
এইটুকু সম্পন্ন ধরে
আমাদের নেমে আসা
তোমার সামান্য আলগোছ

পরিসীমার বাইরের প্রচলন
কৌপীন হয়ে তার লেশ
অন্ধকারের কাছে আঁধারের তাৎপর্যগুলো
ফিরিয়ে নিচ্ছে অভিধা
ফিরিয়ে নিচ্ছে সমাধিফলক
কত বাহ্য আর কত সামাজিক জনপ্রিয়
হয়ে উঠবে কবিতা
বারবার ব্যবহৃত রজনীপাখি

যেন সেই দুটো একটা দেখা
যেন সেই কাঠের মেঝের মত
দুরুস্ত ও ভব্য ঘরোয়া
ব্যবহারযোগ্য অসুখ
কলমের ছায়া যার ওপর
থমকে দাঁড়ায় মুহূর্ত কয়েক
পরের লাইনে চুঁইয়ে পড়তে ইতঃস্তত করে
নিহিত রশ্মির কাছে অনুকরণীয়
এক যথাসম্ভব হয়ে ওঠে

ভাবো কতটুকু অনুনয়
গিয়েছে গাছের কাছে
কতটুকু নীরবারিজল
এমনকী সহজাত আবহাওয়া নিয়ে
খাবার টেবিলে ন্যস্ত মোমবাতি

ফিরে তাকানো খাবারের গুঁড়ো
এমন এগিয়ে আসছে শ্বাসনালীর দিকে
যেন দু’একটা দ্বিরুক্তি
আর কোন অর্থ রাখে না
--
উদ্যত উদার কুঠার
কব্জির গাঢ় সঞ্চালন
নিগূঢ় নিবিড় প্রিয় পাপ
কপালে ছোঁয়াই সযতন
(নাকী) সেও থাকে হোথা অকৃপণ
সেও ভাসে দ্বিধাহীন জলে
আমিও ভেসেছি অনিবার
আজীবন কুয়াশার ছলে
রজ্জুযোগে সর্প রাখি ঘরে
কান্ধে কেতু নয় রন্ধ্রে শনি
বিবেকের কক্ষে পুষি বিছা
হননের আমি কীইবা জানি
সুন্দরবন ও গুয়ের্নিকার মধ্যবর্তী রেলস্টেশানে নেমে পড়েন প্লেটো ও ট্রেনের জানলাসমূহ । অইখানে ভীতি – ভীতির অন্তরালে সপ্তদশ শতাব্দীর কালো টেলিফোন, গরম জলের ব্যাগ, টায়ারের চটি, কবি-তকমা ঝেড়ে ফেলা ইথিওপিয়ার বন্দুক ব্যবসায়ী এবং বহুপ্রচলিত অনুকম্পায়ী রাত্রি । এরপর ধাতুর ঝরনার সাথে ক্রমাগত শুভেচ্ছা বিনিময় করতে থাকে আমাদের অবদমন আর সেই কর্কশ ঝমঝমের ভেতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে বন্দুক ব্যবসায়ীর উচ্চারণ – শিথিলতার অব্যবহিত আগে যে বিস্ময় – সে’ই হনন । বলাই বাহুল্য, সেই সময় রবি, আমাদের রবীন্দ্রনাথ, চতুর্দশবর্ষীয় এক বালক মাত্র । আর ব্যাখ্যা, ঘাতকের মানেবইগুলো নীলাভ এক দ্যুতির মধ্যে ঘোরাফেরা করে, নিজেই হারিয়ে যায়, ফিরে আসে – যন্ত্রণারহিত । এক স্বপ্নভঙ্গের নোটিশ আমাদেরও প্রাপ্য হয়ে ওঠে । এই সেই আলো যা ব্যবহার্য নয় । এই সেই প্ররোচনা যা বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য নয় । এই সুস্থতা, এই হত্যা ।
--
ব্যাখ্যার মধ্যে এভাবে সুস্থতা নামিয়ে রাখো
ব্যতিক্রম একটা জানলা মাত্র হয়ে ওঠে
কাল ফুল ফুটেছিল
তাই আজ বৃষ্টির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাগান
যেন এই এক সার্থক একঘেয়েমি
এই এক বানচাল হয়ে ওঠা প্রান্ত
ওভাবে বসে থেকোনা
সন্ধান তোমার মধ্যে দীর্ঘ এক আনচান হয়ে উঠবে
ব্যাখ্যারাও বিশ্লেষিত হতে চাইবে
অবিশ্বাসী মুখ পর্যন্ত
দৌড়ে যাবে
বিশ্বাসযোগ্য হাসি
বেডরুমে একটা ভোর হচ্ছে
হলুদ ও ভঙ্গুর হয়ে উঠছে ছায়া
স্বচ্ছ হয়ে উঠছে পূর্ণতার মহড়া
বেডরুম লাগোয়া প্রশ্নপত্র

--
Mr.Bean বললেন-- Ask questions, if you may, but never seek an answer – every answer is a trap.

And then there are illusions
every illusion needs a face
a decapitated body does not exude transparency

It's a slow winter
we talk more about
the nature of stories
appropriate for a winter like this
about coiled springs
emotions
a distant frozen harbor
dead images of dead ships
buoyed up to float
buoyed up to last

we wonder if transparency
is truly a reflection that beams with a certain sense of assurance
I don't have much problem with my transparency then

It’s one gorgeous winter
for a springloader
in search of strategic structures
immortal faces
that came out to bask in
paltry sun

--
হে আদ্যন্ত ডালিম, নির্জ্ঞান কী ?
-- নির্জ্ঞান একটি কুয়াশা
হে আদ্যন্ত ডালিম, প্রজ্ঞা কী ?
-- প্রজ্ঞা একটি কুয়াশা
হে আদ্যন্ত ডালিম, তবে নির্জ্ঞান ও প্রজ্ঞার পার্থক্য কী ?
-- নির্জ্ঞানের নিজস্ব আছে এক অন্ধকার । প্রজ্ঞার অন্তর্বর্তী এক আলো – যা কুয়াশাভেদে অক্ষম ।
এই সেই আলো যার অর্জনই একমাত্র হেতু । এই সেই আলো যা ব্যবহার্য নয় ।

এর পর ভোর হয়
উদ্যোগ নড়ে চড়ে ব্র্যাকেটশহরে
ফল ব’লে আর কিছুই
বাগানে বাজারে পড়ে থাকে না ।

যা নেই তা’ই চিহ্নক – চিহ্নিত বস্তুসমূহে যার আকাঙ্খাটুকু দেখা যায় ।

http://www.kaurab.com/kau34/po034sabsan00.html

No comments:

Post a Comment