কেন এই পাতা

পানুর ইচ্ছা, লেখক হইবেন । বাঙালি, লেখক না হইতে পারিলে নমো নমো করিয়া পাতের সংস্থান যদি বা হয় জাত রক্ষা হয় না - যথা আঁটকুড়া কুলীন । পানু বিস্তর পরিশ্রম করিলেন । দিস্তা দিস্তা রচনাবলী, অমনিবাস চিবাইলেন । প্রথমে কাব্য টানিয়াছিল, কারণ রস - রসে পাঁউরুটি ভিজিল না । পানু ঘটা করিয়া কিছুদিন রবীন্দ্রসঙ্গীত লিখিলেন (ভেঙ্গেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতিরম্যায়, আট হাজার বাষট্টি টাকার দরজা, খর্চা কে দ্যায় ! অথবা, কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া, চৌমাথার মোড়ে দিব পেন্টুল খুলিয়া) হাউ হাউ করিয়া লোকে মারিতে আসিল । সমস্ত অবজ্ঞা করিয়া পানু লিখিয়া চলিলেন । যদ্যপি পানুর কলমের তোড়ে কাব্যলক্ষী কোঁ কোঁ, সম্পাদকের দপ্তরে চিঁড়া ভিজিল না । অতঃপর পানুর দুঃখে ব্যাবেজ সায়েব কম্পিউটার আবিষ্কার করিলেন । বাজারে ব্লগ আসিল । পানু ব্লগার হইলেন । এই পাতা পানুর পাতা । যা তা ।

Friday, October 31, 2014

Scribbles



Mistrust is easy in this weather
And I reckon the landscape will remain the same
For say the next 20 years
Going away is an option but it fails to reinvent
Itself. My mirror is shoddy for it has known
Perspectives that drill an image through and through
And pretend to know everything about the person
Residing within who calls this cavalcade a home

Will you sing a solo someday
Even through this mistrust and the unchanged
Landscape rendered finite by a few
shacks and a closed flour-mill and a patch
Of corn trying to justify itself amidst barrenness
Will you play for the next 20 years weighing the
option of going away to a nextwhere in a cavalcade
free of perspectives and…light…

The woodpecker




The therapist said—
All an object wants is a value
And metaphors impart value
Thus all an object wants is a metaphor
        --I wonder what becomes of the metaphor that you
unwind from an object
          --Why it becomes an object on its own

I remember stepping back and letting
My breath out in a slow quivering light
And it’s now dark amidst broken utensils
And a cursor blinks
A Java Auto Updater notice blinks
And all I can think of is being held
Silhouetted in the stoic context
Of an window-frame
Slowly shedding metaphors

The night wakes somewhere and
Returns the steady staccato sound to a woodpecker
Drilling away on a metaphor
Detached from a cursory tree…

Thursday, October 16, 2014

বসন্তপর্যায় গেল আমাকে করলে না তুমি ভালো



বসন্তপর্যায় গেল আমাকে করলে না তুমি ভালো

দীর্ঘ ও কঠিন হয়ে ওঠা এই প্রাক্কালে
ইউরিনাল থেকে মোরগ ডাকছেঅভিলাষ অভিলাষ

এত বৃষ্টি হয় আর এত সমস্যা জীতে জাগতে ভেলোরের
টিকিট কাটে     রঞ্জন কাটে   রশ্মিও কাটে
মশারি খুলে চুপিসাড়ে পর্দার  ফাঁক দিয়ে
চারিয়ে নেয় ভাষা
সে তো বোবা ও বধির
কাঠের ঈঙ্গিতে
কশাইকে বলেচর্বির লেয়ারটা থাক বুঝলে
মধু মাখানো হলে জোর তাপে ওটাই ক্যারামেল
ভেতরে টসটসে বাইরে কড়ুয়া ক্রাস্ট

আমাকে করলে না ভালো
ভালো করলে না রে ভাই এই বাঞ্চোত বসন্তে
ফ্রীজার খুলতেই বেরিয়ে পড়লো একটা তুন্দ্রাবন

তন্দুর থেকে মোরগ ডাকছেঅভিলাষ অভিলাষ

একটা লেখা

যে তুমি ভুল করে ঢুকে পড় কানকোয়
আর পাথরের ভেতর নিবিষ্ট টহল
আর অনুভূতি থেকে ছিটকে যেতে যেতে
যন্ত্রণা কে অতীত করে তোল

অসুখে উপশমে

আমরা কাল বড় হয়ে উঠছিলাম রোদে
আজ উপকূল থেকে উপদ্রুতি
সংবর্ত আসার কথা তাই
কাঁথা শুকাতে দেয়া হয়নি

টিনের মুড়ি মিইয়ে আসছে

জল যাকে ভোগ্য করে তোলে
আর স্থিতি থেকে যে পা সরিয়ে নেয়
ভুল যে তার নিজেরই বিন্যাসে স্যাক্রিলেজের
মতই মহান হয়ে উঠবে

এ কথা চিরপাথরের নয়

এ ব্যাধি সুরকি চুন খয়ের গুড় ও বালির
ধারণায় লেগে থাকে যৌবন পায় ক্রমশ বছরে
রোঁয়া ওঠে সন্দেহ পাপবোধ প্রশ্ন ও বিস্ময় – এই ক্রমে
কাঠের উনুনে ধোঁয়া ও অবয়ব

নির্মাণ আমাকে অস্থির করে আর ভালো রাখে শংকা-কাঁপনে

কীটনাশকের বোতল খুব থেকে যায়
অব্যবহৃত মানুষের কাছে বিপন্নতা
নিয়ে কথা হয়েছিল আর বছর
তবে সীতাপূর রোডে চলতি বাইকে মনে

হল পেরিয়ে তো এলাম অনেক আলস্য ফেরাও হাতে

বারবার করে বেশ অবসর করে
ব্রীজের তলায় সবুজ দানোর কাছে
ভিড় করে ভক্ত ও ক্রেতা
চায়ের দোকানের পেছনে বেয়ারিশ

জলে ডোবা পোড়ে মৃতদেহ স্তিমি স্তিমি ডিকশানে

উৎপ্রেক্ষারহিত আমি ঘুমিয়ে
ঘুমিয়ে কাজে কামে যাই
ফিরি অভ্যাস নিজের মতই জেগে
অন্বয় ফেলে স্বীকারোক্তি ফেলে