প্রিয় সম্পাদক,
বানানের
শুদ্ধতা নিয়ে বুঝতে পারছি আপনার অনুযোগ, এদিকে মোমবাতির তলায় ঘাম, ৪৫ ডিগ্রি, জানেন
৪২-ডিগ্রিতে কম্পিটেন্ট ব্যাক্টিরিয়ার মধ্যে হিট শকে ফরেন ডি এন এ ঢুকিয়ে দেয়া যায়
আর সে তারপর অপারগ নিজের বাঁচার থেকে চোখ সরিয়ে উৎপাদন করে সোনা—আমি সোনায় দাঁত বসিয়ে দেখছি শুদ্ধতা—আকাশ থেকে ভাগ্যের ছায়া পড়ছে
মাটিতে আকাশ থেকে কুচি কুচি অভাব ভেসে বেড়াচ্ছে—আমি শুদ্ধতার স্বাদহীনতার ভেতর থেকে
দেখতে পাচ্ছি ফিলামেন্টের অ্যালয়ে মাছি বসছে
আর আলোয় কাঁটা হয়ে উঠছে শালবন।
প্রিয় সম্পাদক,
আমি জানি আপনি জটিলতা পছন্দ করেন না। ট্যাক্স রিটার্ন-এ যতটুকু জটিলতার প্রয়োজন, হিসেবের
বাইরে থাকতে যতটুকু দরকার, সিঁড়ি বেয়ে উঠতে যৎসামান্য যতটুকু, প্রতিহিংসা চরিতার্থ
করতে যতটুকু, রাতের দিকে ঘোড়ার ছপটি হাতে আপনার
চোখ উরুসন্ধির দিকে চকচক করে, লালা গড়ায়—প্রাইমাল জটিলতা—এই সব এইটুকু ছাড়া—কবিতা তো
সোজা সাপ্টা মানুষের কথা প্রকৃতির কথা হওয়া উচিত—জেনারেশান গ্যাপ, ছেলের সাথে বনিবনা
নেই, বৌ কে বোঝা মুস্কিল, নিজেকেও নিজের আর্জ, ইম্পালস সময়ে সময়ে অবোধ্য লাগে—এত ইংরেজি
শব্দের কী প্রয়োজন…আই এগ্রি, আমি সহমত, প্রচন্ড সহমত আজ মোতিয়া
বেলির গন্ধে কী ভাবে জানি না, নাকের বদলে চোখে জল এল… কোথাও শিশুবেলার বাগান থেকে…আমি
ফিরে তার জটিলতা দেখি, সারল্যের সাথে একসাথে বসে সেও পুতুল খেলছে…।
No comments:
Post a Comment