বসন্তপর্যায় গেলো, আমাকে করলে না তুমি ভালো
নীচু একটা
সংশয়
একটা প্রবাহে
ঝাঁপ দিয়ে
সমীচীন হলে
পায়ের নখের
থেকে উপড়ে উঠছে জেদ
একটা বমিভাব
চারিয়ে উঠছে নাভির কন্দর থেকে
এসময়ে পেচ্ছাপও
পেল
অভিজ্ঞতার
দিকে ডাক দিলে
অবিন্যাসের
থেকে ডাক দিলে
জৈবিক সাশ্রয়টুকুর গাঁট ছিড়ে
খনিজ আত্মার
মত আঙুল বাড়ালে
জল কে
চিনিনি আমি জিভে ও বিসর্জনে
বরং দেখেছি
তাকে হাড়ের স্ট্রাকচারে
দেখেছি কী
ভাবে সে অণুর ফোকরে ডুকে
স্থাপত্যে
স্টেবিলিটি দেয়
আমি জানি
সংবেদ বড় হয়
সন্দেহে
ভুগে
ভঙ্গুরতার
দিকে বেড়ে ওঠা
এইটুকু ... আর
কোন জটিলতা নেই
বসন্তপর্যায় গেলো,
আমাকে করলে না তুমি ভালো
প্রতিবিম্বের
দিকে হেঁটে গেলে
পোষা
অনন্তের দিকে
শাদা স্বপ্নের
দিকে পাশ ফিরে শুয়ে আছে মাথা
সম্পর্কের থেকে দূরে
অনিবার্যতার
থেকে দূরে
একটা জলের
মত শব্দ উঠছে অবিচ্ছেদ্য ঘরদোর বেয়ে দাহ্যতা
বেয়ে
সমতল থেকে
ডুকরে উঠছে স্টীলের বিভাব
আর তুমি
নিমেষ থেকে ছাড়িয়ে আনলে নিবিষ্ঠতাটুকু
খাঁচার মুনিয়ার
দিকে নামিয়ে আনলে ধনেশের
একাগ্র ক্ষিধে
বসন্তপর্যায় গেলো,
আমাকে করলে না তুমি ভালো
যতিচিহ্নের
দিকে বাড়িয়ে ধরলে আয়না
অব্যয় থেকে
কেড়ে নিলে অনমনীয়তা
কিছুটা তো
বিকৃতিই দিলে হেতু ও দিশায়
হলুদ একটা
ক্রম ছিল
যাকে তুমি
জীর্ণতা ও যৌনতা—দু’ধারেই সুখী রেখেছিলে
এমনকী ঝড়ের
আগেই
ঝরে পড়ায়
সুলভ ট্যাক্সিতে
পরিতাপের
মাঝেই গাঢ় হয়ে উঠছে দুধ
বেঁকেচুরে
উঠছে প্রোটিন
গড়িয়ে যাচ্ছে
আনকোরা বিভক্তির দিকে
No comments:
Post a Comment