কেন এই পাতা

পানুর ইচ্ছা, লেখক হইবেন । বাঙালি, লেখক না হইতে পারিলে নমো নমো করিয়া পাতের সংস্থান যদি বা হয় জাত রক্ষা হয় না - যথা আঁটকুড়া কুলীন । পানু বিস্তর পরিশ্রম করিলেন । দিস্তা দিস্তা রচনাবলী, অমনিবাস চিবাইলেন । প্রথমে কাব্য টানিয়াছিল, কারণ রস - রসে পাঁউরুটি ভিজিল না । পানু ঘটা করিয়া কিছুদিন রবীন্দ্রসঙ্গীত লিখিলেন (ভেঙ্গেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতিরম্যায়, আট হাজার বাষট্টি টাকার দরজা, খর্চা কে দ্যায় ! অথবা, কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া, চৌমাথার মোড়ে দিব পেন্টুল খুলিয়া) হাউ হাউ করিয়া লোকে মারিতে আসিল । সমস্ত অবজ্ঞা করিয়া পানু লিখিয়া চলিলেন । যদ্যপি পানুর কলমের তোড়ে কাব্যলক্ষী কোঁ কোঁ, সম্পাদকের দপ্তরে চিঁড়া ভিজিল না । অতঃপর পানুর দুঃখে ব্যাবেজ সায়েব কম্পিউটার আবিষ্কার করিলেন । বাজারে ব্লগ আসিল । পানু ব্লগার হইলেন । এই পাতা পানুর পাতা । যা তা ।

Saturday, March 1, 2014

পছন্দ হলে



ছাপোষা সজ্জন দাদা টিউশানি করি
কচিৎ ক্বচিৎ
ঘটকালি হাল্কা করে থাকি
মানে ঐ প্রণম্য মধুস্যার বলে গেসলেন কীনা
শবদে শবদে বিহা...
তো,
হে প্রিমিটিভ হৃদয়বত্তা  অপোজিট ফুটপাথ থেকে
মানে খুব অ্যান্টি অ্যাংজাইটি
মানে খুব নিত্য হরিনাম   বুড়ো বেলপাতা (কাক
বসলেও কী আর না বসলেও ...)

দূরে
রেলিংমনস্ক চোখ আচমকা দেখে
খোপানুসঙ্গে বেলফুল (কে জানে করবী কী নাহতেও তো
পারে-- সেক্ষেত্রে--কবরীকরবী) নোলকসম্পৃক্তবালা
ছবিসরোবর পারে
আদ্রদম্পতি হদ্দবন্ধনে...

ওহো নিয়তিসাজিশ
বক্ষ তো ব্যাথানুলোহিত
অহো বিবশশর্বরী কেমনিয়া কাটে

--মানে, এট্টু জাস্ট পোতিভাস্যাম্পল
লেখা ফেখা আসে না যে তা নয় ... (পছন্দ হলে বলবেন স্যার)
--

No comments:

Post a Comment