প্রভু নির্জ্ঞান কী ?
-- নির্জ্ঞান একটি কুয়াশা
প্রভু, প্রজ্ঞা কী ?
-- প্রজ্ঞা একটি কুয়াশা
প্রভু, তবে নির্জ্ঞান ও প্রজ্ঞার পার্থক্য কী ?
-- নির্জ্ঞানের নিজস্ব আছে এক অন্ধকার । প্রজ্ঞার অন্তর্বর্তী এক আলো – যা কুয়াশাভেদে অক্ষম ।
এই সেই আলো যার অর্জনই একমাত্র হেতু । এই সেই আলো যা ব্যবহার্য্য নয় ।
এর পর ভোর হয়
উদ্যোগ নড়ে চড়ে ব্র্যাকেটশহরে
ফল ব’লে আর কিছুই
বাগানে বাজারে পড়ে থাকে না ।
যা নেই তা’ই চিহ্নক – চিহ্নিত বস্তুসমূহে যার আকাঙ্খাটুকু দেখা যায় ।
কেন এই পাতা
পানুর ইচ্ছা, লেখক হইবেন । বাঙালি, লেখক না হইতে পারিলে নমো নমো করিয়া পাতের সংস্থান যদি বা হয় জাত রক্ষা হয় না - যথা আঁটকুড়া কুলীন । পানু বিস্তর পরিশ্রম করিলেন । দিস্তা দিস্তা রচনাবলী, অমনিবাস চিবাইলেন । প্রথমে কাব্য টানিয়াছিল, কারণ রস - রসে পাঁউরুটি ভিজিল না । পানু ঘটা করিয়া কিছুদিন রবীন্দ্রসঙ্গীত লিখিলেন (ভেঙ্গেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতিরম্যায়, আট হাজার বাষট্টি টাকার দরজা, খর্চা কে দ্যায় ! অথবা, কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া, চৌমাথার মোড়ে দিব পেন্টুল খুলিয়া) হাউ হাউ করিয়া লোকে মারিতে আসিল । সমস্ত অবজ্ঞা করিয়া পানু লিখিয়া চলিলেন । যদ্যপি পানুর কলমের তোড়ে কাব্যলক্ষী কোঁ কোঁ, সম্পাদকের দপ্তরে চিঁড়া ভিজিল না । অতঃপর পানুর দুঃখে ব্যাবেজ সায়েব কম্পিউটার আবিষ্কার করিলেন । বাজারে ব্লগ আসিল । পানু ব্লগার হইলেন । এই পাতা পানুর পাতা । যা তা ।
খুবই ভাল লেগেছে। ব্র্যাকেট শহরের মত লেখা খুব কম লেখা হয়েছে বা হয়ত হয়নি।
ReplyDeleteare subhra Je, thank you Thank you... nijo naame ki kore comment korchhis ? aamaake to baar baar google-e log in page-e niye Jaachche....
ReplyDeletesabya
amar pochhondo holo :)
ReplyDeleteJatteri ! "aamaar pochhondo holo" e-to bodnaa (Facebook)-er bhaab samprosaaroN...je jaake paarchhe kaachkolaa dekhaachche....:-)holistic kaachkolaa
ReplyDelete