ব্যাখ্যার মধ্যে সুস্থতা নামিয়ে রাখো
ব্যতিক্রম একটা জানলা মাত্র হয়ে ওঠে
কাল ফুল ফুটেছিল
তাই আজ বৃষ্টির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাগান
যেন এই এক সার্থক একঘেয়েমি
এই এক বানচাল হয়ে ওঠা প্রান্ত
ওভাবে বসে থেকোনা
সন্ধান তোমার মধ্যে দীর্ঘ এক আনচান হয়ে উঠবে
ব্যাখ্যারাও বিশ্লেষিত হতে চাইবে
অবিশ্বাসী মুখ পর্যন্ত
দৌড়ে যাবে
বিশ্বাসযোগ্য হাসি
বেডরুমে একটা ভোর হচ্ছে
হলুদ ও ভঙ্গুর হয়ে উঠছে ছায়া
স্বচ্ছ হয়ে উঠছে পূর্ণতার মহড়া
কেন এই পাতা
পানুর ইচ্ছা, লেখক হইবেন । বাঙালি, লেখক না হইতে পারিলে নমো নমো করিয়া পাতের সংস্থান যদি বা হয় জাত রক্ষা হয় না - যথা আঁটকুড়া কুলীন । পানু বিস্তর পরিশ্রম করিলেন । দিস্তা দিস্তা রচনাবলী, অমনিবাস চিবাইলেন । প্রথমে কাব্য টানিয়াছিল, কারণ রস - রসে পাঁউরুটি ভিজিল না । পানু ঘটা করিয়া কিছুদিন রবীন্দ্রসঙ্গীত লিখিলেন (ভেঙ্গেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতিরম্যায়, আট হাজার বাষট্টি টাকার দরজা, খর্চা কে দ্যায় ! অথবা, কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া, চৌমাথার মোড়ে দিব পেন্টুল খুলিয়া) হাউ হাউ করিয়া লোকে মারিতে আসিল । সমস্ত অবজ্ঞা করিয়া পানু লিখিয়া চলিলেন । যদ্যপি পানুর কলমের তোড়ে কাব্যলক্ষী কোঁ কোঁ, সম্পাদকের দপ্তরে চিঁড়া ভিজিল না । অতঃপর পানুর দুঃখে ব্যাবেজ সায়েব কম্পিউটার আবিষ্কার করিলেন । বাজারে ব্লগ আসিল । পানু ব্লগার হইলেন । এই পাতা পানুর পাতা । যা তা ।
আহ্ হা !!!
ReplyDeleteসুদেষ্ণা
Thanku thanku !
ReplyDeletesabya